Description
মারাত্মকভাবে আহত হয়ে রোগীটা সেদিন এসেছিল আইসিইউতে। সেখানে ডিউটিতে ছিল ডা. শাহরিয়ার সাকিব। লোকটার মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন, প্রচণ্ড
রক্তক্ষরণে হাইপোভলিউমিক শকে চলে গিয়েছে।
মানুষটাকে বাঁচাবার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করল তারা।
কিন্তু কারা এভাবে লোকটাকে মারল?
রোগীটা এসেছিল বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী একটি এলাকা থেকে।
যেখানে চরমপন্থিরা আজও সক্রিয়।
তাহলে কি নিজেদের ভেতর মতবিরোধ কিংবা চোরাচালান নিয়েই এই আক্রমণ?
ওদিকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কদিন থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনে সমস্যা হচ্ছে। কোনোভাবেই সেটির সমাধান করা যাচ্ছে না। সেখানে কি তাহলে কোনো ধরনের স্যাবটাজ হয়েছে?
কাজটা কারা করেছে?
কেনই বা করেছে?
উত্তর জানা নেই।
তবে কি ১৯৬১ সালের সেই ড্রেক ইকুয়েশন আজ সত্যি হতে চলেছে?
ছোট্ট তুরাব আলীর সতর্কবাণীটা সাকিব গুরুত্ব দিল না। দুর্যোগপ্রবণ রাতে হাজির হলো গভীর জঙ্গলে ঢাকা জনমানবহীন সেই বাঁওড়ে।
প্রকৃতি আজ যেন বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। ক্রমশ মেঘের আনাগোনা বাড়ছে আকাশে। প্রচণ্ড বাতাসে নুইয়ে পড়ছে গাছপালা। বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে একটু পরপর।
নয়নপুরের রাতের আকাশের বুক চিরে দেখা দিল এরিক ফন দানিকেনের সেই আগুনরঙা চ্যারিয়টস অব দ্য গডস!
Reviews
There are no reviews yet.